তোমাকেই বলছি
লেখক : মোহাম্মদ তোয়াহা আকবর
কেন পড়বেন তোমাকেই বলছি বইটি?
সবাই তো আল্লাহর প্রিয় হতে চায়, জান্নাত পেতে চায়। কিন্তু জান্নাত পাওয়ার জন্যে যে পথে চলা দরকার, সে পথ খুঁজে না। সে পথে চলে না।
আসলে জীবনকে নিয়ে আমরা ভাবি না। হেলায়-ফেলায় নিজেদের সময়গুলো নষ্ট করি। আল্লাহর দেওয়া নিয়ামতকে ভুলে যাই আমরা। গাফিলতিতে ডুবে থাকি। তাই সত্যের পথ আর খোঁজা হয়ে ওঠে না।
কিছু বই আছে, যেগুলো পড়তে গেলে পাঠক একটা ধাক্কা খায়। সেই ধাক্কায় জীবনটা মোড় নেয় সীরাতে মুসতাকীমের পথে। জীবনকে তখন নতুনভাবে আবিষ্কার করা যায়। আল্লাহর রঙে নিজেকে সাজিয়ে নেওয়া যায়। ঠিক তেমনি একটি বই “তোমাকেই বলছি”।
তোমাকেই বলছি বইয়ের লেখকের কী-বোর্ড থেকে
“উল্টো...
তোমাকেই বলছি বইয়ের লেখকের কী-বোর্ড থেকে
“উল্টো নির্ণয়” ছিল স্রষ্টাকে চেনার কথা নিয়ে।
“কে উনি?” লেখা হয়েছিল স্রষ্টার সর্বশেষ সত্য বার্তাবাহককে যুক্তি-প্রমাণসহ চিনে নেয়ার জন্য। আর “তোমাকেই বলছি” হচ্ছে সেই স্রষ্টা, আর তাঁর প্রেরিত বার্তা ও বার্তাবাহকের সাথে নিজের পরিচয়কে খুঁজে নেয়া, নিজের সত্তাকে বুঝে নেয়া, নিজেকে চিনে নেয়ার সুদীর্ঘ পথচলার সৈকতে কুড়িয়ে পাওয়া কিছু নুড়িপাথরের কথা।
কিছু বই আছে, যেগুলো পড়তে গেলে পাঠক ধাক্কা খায়। সেই ধাক্কায় জীবনটা মোড় নেয় সীরাতে মুসতাকীমের পথে। জীবনকে তখন নতুনভাবে আবিষ্কার করা যায়। আল্লাহর রঙে নিজেকে সাজিয়ে নেওয়া যায়। ঠিক তেমনি একটি বই “তোমাকেই বলছি”।
তোমাকেই বলছি বইটি সম্পর্কে জনপ্রিয় লেখক জাকারিয়া মাসুদ এর মন্তব্য
“কিছু মানুষ থাকেন, যারা জীবনকে দেখেন একটু অন্যভাবে। আর আট-দশটা মানুষ যা ভাবেন, তারা সেই পন্থায় আগান না। তাদের এগিয়ে চলায় বৈচিত্র্য থাকে। জীবনের পরতে পরতে লুকিয়ে থাকা নানান শিক্ষা, তারা তুলে আনতে পারেন কলমের ডগায়। সেগুলো পড়তে পড়তে পাঠক হারিয়ে যান ভাবনার নিবিড় গহীনে। ঠিক তেমনি একজন মানুষ হলেন মোহাম্মদ তোয়াহা আকবর। তাঁর লেখায় ফুটে ওঠে বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি। জীবন থেকে নেওয়া সে লেখনী, ছড়িয়ে যায় বর্ণিল আলো। পরম মুগ্ধতায় তন্ময় হয়ে সেগুলো পড়া যায় এক বৈঠকেই।
তোয়াহা আকবরের প্রথম বই ছিল “উল্টো নির্ণয়”। বেশ সুনাম কুড়িয়েছেন এটা লিখে। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। মহান রবের দয়ায় তিনি এগিয়েছেন অনেকখানি। জায়গা করে নিয়েছেন পাঠকদের হৃদয়ে। তাঁর মনোমুগ্ধকর লেখনীর তৃতীয় বিস্ফোরণ- “তোমাকেই বলছি”।