আলিমদের প্রতি আল্লাহর ওয়াদা

তাকওয়া: মুমিনের সম্বল

তাকওয়া হচ্ছে মুমিনের সম্বল, আখিরাতের সফরের গুরুত্বপূর্ণ পাথেয়। যার মাঝে তাকওয়া নেই, সে ভালো-মন্দের পার্থক্য করতে পারে না। কারণ, তাকওয়ার বদৌলতেই মানুষ ফুরকান (ভালো-মন্দের পার্থক্যকারী গুণ) লাভ করে। তাকওয়া বা আল্লাহভীতিই মানুষকে মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে, আর ভালো কাজে উৎসাহী করে।

তাকওয়া মুত্তাকীদের বৈশিষ্ট্য, পাথেয় লাভের পথ। তাকওয়া মানুষকে জান্নাতের পথে পরিচালিত করে, জাহান্নামের পথ থেকে দূরে সরিয়ে রাখে। তাকওয়ার মাধ্যমেই অর্জিত হয় আল্লাহর সন্তুষ্টি।

আলিমদের প্রতি আল্লাহর ওয়াদা বইটি তাকওয়ার মাহাত্ম নিয়েই। এই বইতে তাকওয়া নিয়ে তিন জন পূর্বসূরী ইমামের আলোচনা সংকলন করা হয়েছে। তাকওয়ার গুরুত্ব ও মাহাত্ম নিয়ে কুরআন-সুন্নাহর বক্তব্য ও সালাফদের তাগিদ আলোচিত হয়েছে এতে। আমাদের পিপাসার্ত অন্তরে তাকওয়ার বীজ রোপণে বইটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে, ইন শা আল্লাহ। 

আলিমদের প্রতি আল্লাহর ওয়াদা বইয়ের বিবরণী

আলিমরা...

আলিমদের প্রতি আল্লাহর ওয়াদা বইয়ের বিবরণী

আলিমরা নবীদের উত্তরাধিকারী। তারা ইলমের উত্তরাধিকার লাভ করেছেন। যে তা গ্রহণ করেছে সে বিরাট অংশ লাভ করেছে। কারণ নবীরা দিনার বা দিরহামের উত্তরাধিকারী বানান না। তারা উত্তরাধিকারী বানান ইলমের। আর ইলম জগতে সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ।

আলিমরা ছিলেন তারকার মতই। কেননা তারা ইলমের বাহক। আর ইলমের বাহকগণ হলেন তারকার মত। তাদের দেখে মানুষ পথের দিশা পায়। হাসান বসরী রহিমাহুল্লাহ বলেন; ‘পৃথিবীর বুকে আলিমদের উদাহরণ হলো তারকার মত। যখন তা প্রকাশিত হয় মানুষ পথের দিশা পায়। আর যখন তা অদৃশ্য হয়ে যায় মানুষ হয়রান হয়ে যায়।’ [হিলইয়াতুল আউলিয়া, ১৩৮]

তাই আলিমদের প্রতি আল্লাহর ওয়াদা বইটি পড়ে আলিমদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

আলিমদের প্রতি আল্লাহর ওয়াদা বইয়ে পথের দিশা

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার উম্মতের আলিমদের তারকার সাথে দৃষ্টান্ত দিয়েছেন। যা জলে ও স্থলে মানুষকে পথ দেখায়। তাদেরকে দিক নির্ণয়ে সহায়তা করে।

আলিমদের প্রতি আল্লাহর ওয়াদা পড়ে দেখুন কিভাবে আলিমদের দেখে মানুষ পথের দিশা লাভ করে। তারা চলে গেলে উম্মত বিপদের সম্মুখিন হবে। শতাব্দির পর শতাব্দি মুসলিম উম্মাহকে পথ দেখিয়ে যাচ্ছেন আলিমগণ-ই।

Read more
Tk 100.00 Tk 62.00
অর্ডার করুন সহজে   কার্টে যোগ করুন